HOW PEOPLE ARE BORN - DO YOU KNOW?

Support independent publishing: Buy this e-book on Lulu.

Wednesday, July 20, 2016

পাকিস্তানের বিমানঘাঁটিতে হামলার সব প্রস্তুতি নিয়েছিল ভারত!

কাশ্মীরের কারগিল যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের ভেতরে ঢুকে দেশটির বিমানঘাঁটিতে হামলার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছিল ভারতীয় বিমানবাহিনী। কিন্তু একেবারে শেষ মুহূর্তে শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশ না পাওয়ায় এ হামলা করা হয়নি। ওই হামলার পরিকল্পনা-বিষয়ক এক নথিতে এ তথ্য উঠে এসেছে।
গোপনীয় ওই নথিতে দেখা যায়, ১৯৯৯ সালের ১৩ জুন ভোরে এ হামলা চালানোর কথা ছিল। পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে তখন সীমান্তের কারগিলে লড়াই চলছে পুরোদমে। ১৩ জুনের হামলার লক্ষ্য ঠিক হয়ে গিয়েছিল, নির্ধারিত পথও চূড়ান্ত হয়েছিল। যুদ্ধবিমানের পাইলটদের জন্য জোগাড় করা হয়েছিল পাকিস্তানি মুদ্রা, যাতে নিয়ন্ত্রণরেখার ওপারে প্রয়োজনে তা ব্যবহার করা যায়।
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে দেশটির তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী যশোবন্ত সিংয়ের সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সারতাজ আজিজের বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার পরই এ হামলার পরিকল্পনা হয়। কাশ্মীর সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা অতিক্রম করার সব প্রস্তুতি শেষের মাত্র কয়েক মিনিট আগে পরিকল্পনা বাতিল হয়। এর ফলেই কারগিলের সীমান্ত যুদ্ধ একটি সর্বাত্মক যুদ্ধে পরিণত হয়নি।
ভারতীয় বিমানবাহিনীর দলিলে দেখা যায়, সারতাজ আজিজ ভারত ছাড়ার পরপরই রাতে সংশ্লিষ্ট সব পাইলটকে ডাকা হয়। পরদিন অর্থাৎ ১৩ জুন ভোরে হামলার জন্য সবাইকে প্রস্তুতি নিতে বলা হয়। হামলার জন্য দুটি মিগ ২১ এবং চারটি মিগ-২৭ সহ ১৬টি যুদ্ধবিমান প্রস্তুত করা হয়। এক পাইলট বলেন, ‘আমরা রাতের খাবার খেয়ে সব প্রস্তুতি নিয়ে বাড়িতে চিঠিও লিখি। ভোর সাড়ে চারটার সময় আমরা রিপোর্ট করলাম। লড়াইয়ের সব প্রস্তুতি শেষ। শেষতক নির্দেশ এল না। আমরা সাড়ে ১২টার দিকে বিমান থেকে নেমে এলাম।’

কম্পিউটার বন্ধ হতে সময় লাগছে?

কাজ শেষে যখন Health & Fitness');কম্পিউটারটি বন্ধ করতে শাটডাউনে ক্লিক করছেন, তখন হয়তো সেটি বন্ধ হতে বেশি সময় নিচ্ছে। এরকমটা হতে পারে মাঝেমধ্যে। উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমে এমন সমস্যা হলে সমাধানও রয়েছে।

কেন হয়?সাধারণত কম্পিউটার বন্ধ হওয়ার সময় অনেক অপারেটিং সিস্টেম ও অন্যান্য সফটওয়্যারের অনেক কাজও (প্রসেস) বন্ধ হয়। যদি শাটডাউনের সময় Shutting down বার্তা পর্দায় অনেকক্ষণ ধরে দেখা যায় তবে বুঝবেন এটি সিস্টেমের প্রসেসিং সমস্যা। কিংবা programs need to close বার্তা দেখিয়ে তালিকার কিছু প্রোগ্রাম বন্ধ করতে বলবে। যদি সেগুলো বন্ধ করতে গিয়ে আর কাজ না করে তবে বুঝতে হবে এটি সফটওয়্যারের সমস্যা। আবার উইন্ডোজ আপডেট নিয়ে সেটি সম্পন্ন হওয়ার জন্যও সময় নেয়। আবার র‍্যামে পেইজ ফাইল তৈরি হলেও এমন হতে পারে। সমস্যা চিহ্নিত হলে সমাধান দ্রুত করা যায়। এ জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
প্রসেস বন্ধ করতেযদি Shutting down বার্তা দেখিয়ে বেশি সময় নেয়, তবে উইন্ডোজ রেজিস্ট্রির HKEY/OCAL/MACHINE থেকে SOFTWARE থেকে Microsoft যান। Windows থেকে CurrentVersion এর Policies থেকে System-এ গেলে VerboseStatus নামের এন্ট্রি দেখতে পাবেন তাতে ক্লিক করে এর Value Data তে 1 লিখে দিন। VerboseStatus নামের এন্ট্রি না পেলে এই নামে নতুন একটি এন্ট্রি খুলে তার মান 1 লিখে দিতে হবে।
সফটওয়্যারের সমস্যা
কম্পিউটার বন্ধের সময় programs need to close বার্তা দেখিয়ে তালিকার অনেক প্রোগ্রাম বন্ধ করতে বলা হয়। অনেক সময় Force shutdown-এ ক্লিক করার পরও তা বন্ধ হতে চায় না। এ জন্য উইন্ডোজ ৭-এর স্টার্ট মেন্যুর সাচের্র ঘরে msconfig লিখুন। msconfig. exe তে ক্লিক করলে সিস্টেম কনফিগারেশন খুলে যাবে। এখানকার General ট্যাবের Selective startup থেকে Load Startup এর টিক চিহ্ন তুলে দিন। এবার Services ট্যাবের নিচে Hide all Microsoft Services-এ টিক চিহ্ন দিয়ে Disable All-এ ক্লিক করুন। OK-করলে উইন্ডোজ কনফিগারেশন পরিবর্তনের জন্য কম্পিউটার রিস্টার্ট করতে হবে। কম্পিউটার রিস্টার্ট করলে সমস্যার সমাধান হবে। অনেক সময় কিছু প্রয়োজনীয় মাইক্রোসফট সার্ভিসও বন্ধ হতে পারে। ফলে উইন্ডোজের কিছু সেটিংসের পরিবর্তন হয়। না ঘাবড়ে msconfig-এ আবার গিয়ে Services ট্যাবের যে সেবাটি দরকার তাতে টিক দিয়ে ওকে করলেই সমস্যা দূর হবে।
উইন্ডোজ আপডেট বন্ধ
 Control Panel থেকে All Control Panel Items-এ গিয়ে Windows Update-এ যান। বাঁয়ের Change settings-এ ক্লিক করুন। Important updates এ ক্লিক করে Never check for updates (not recommended) নির্বাচন করে ওকে করলেই বন্ধ হবে। 

বাংলাদেশের অনুরোধে সাড়া দিয়েছে গুগল

বাংলাদেশের সরকারের কাছ থেকে অনুরোধে সাড়া দিয়েছে গুগল। গত সোমবার গুগলের ট্রান্সপারেন্সি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। বিভিন্ন দেশের সরকারের কাছ থেকে গুগলের কাছে তথ্য চেয়ে যে অনুরোধ পাঠানো হয়, তা জনগণকে জানাতে ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করে গুগল।

গুগলের ট্রান্সপারেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, এই প্রথমবারের মতো গুগলের কাছে বাংলাদেশ থেকে কোনো অনুরোধ যায়। বাংলাদেশের সেই অনুরোধে গুগল সাড়াও দিয়েছে। গত বছরের শেষ ছয় মাসে মোট দুবার গুগলকে অনুরোধ জানানো হয়। এর মধ্যে একবার তিনটি অনুরোধে চারটি অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয়, যা গুগলের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়নি। পরে চারটি অনুরোধে নয়টি অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হলে তা সরবরাহ করে গুগল। এই চারটি অনুরোধকে গুগল বলছে ‘ইমারজেন্সি ডিসক্লোজার রিকোয়েস্ট’ আর প্রথম তিনটি রিকোয়েস্ট ছিল ‘লিগাল রিকোয়েস্ট’।

এএফপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিভিন্ন দেশের সরকারের তরফে গুগলের কাছ থেকে তথ্য চাওয়ার হার রেকর্ডসংখ্যক বেড়ে গেছে। গত বছরের শেষ ছয় মাসে, অর্থাৎ জুলাই থেকে ডিসেম্বরের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে গুগলের ওই প্রতিবেদনে।

প্রতিবেদনে গুগল বলেছে, ২০১৫ সালের শেষ ছয় মাসে গুগলের কাছে ৪০ হাজার ৬৭৭টি অনুরোধে ৮১ হাজারেরও বেশি অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয়। ২০১৫ সালের প্রথম ছয় মাসে ৩৫ হাজার অনুরোধে ৬৯ হাজার অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয়েছিল।

গুগল কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, আমাদের সেবা ব্যবহার প্রতিবছর বাড়ছে। একই সঙ্গে ব্যবহারকারীর তথ্য চাওয়ার পরিমাণও। তবে ৬৪ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো তথ্য সরবরাহ করা হয়নি।

তথ্য চাওয়ার দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে যুক্তরাষ্ট্র—১২ হাজার ৫২৩ অনুরোধ করেছে দেশটি। এরপর ৭ হাজার ৪৯১ অনুরোধ করে দ্বিতীয় অবস্থানে জার্মানি, ৪ হাজার ১৭৪ অনুরোধে তৃতীয় ফ্রান্স ও ৩ হাজার ৪৯৭ অনুরোধে চতুর্থ যুক্তরাজ্য।